উদীয়মান নক্ষত্রের চেয়ে উড্ডীন ক্ষনস্থায়ী রঙিন বেলুন যদি তোমার কাছে আকর্ষণীয় বস্তুু মনে হয়! তবে জেনে রেখো চাতকী, আমার আকাশে আজ তুমি অস্তিত্বহীন। ছিলেধ্রুবতারা হৃদ মন্দিরে ঝর্ণা ধারায় স্বর্ণমহলে সাঁঝবাতি,
সখি তোমার কোমর বাঁধো- শক্ত করো মনটা, ছিঁড়ে যেতে পারে তোমার- অন্তরের বাঁধনটা। তাতে তুমি হাল ছেড়ো নাহ- বুদ হয়োনা নেশায়, যাওয়ার যে সে যাচ্ছে তাতে- কি আসে বা কি
কুয়াশার অবগুন্ঠনে ঢাকা পথ শুকনো পাতারা যায় ঝরে; দূরের সব অচেনা কেমন শীতের ঠান্ডা মন জড়িয়ে ধরে। শুনশান চারিদিক স্হবির জনপদ মানুষের ব্যস্ততা দিন দিন কমে; প্রাত্যহিক টানাটানির কষ্ট বাড়ে
প্রেয়সী আমি তোমায় ভালোবাসি বলে, তুমি দুঃখ দিওনা আমায় নানান চলে। তোমার মনের কথা বলিও আমায় খুলে, পরকে করিওনা আপন আমায় ভুলে। আমায় ভালবাসা দিও ভালবাসার বদলে, অপরাধী করো না
আমি ভেবে পাই না ছোট ছোট কিছু কষ্ট কেন শুধু বুকের ভেতরেই ঠাঁই করে নেয় আমার অজান্তে। আমি সইতে পারি না তবুও মুখে রা সরে না ওরা বিলাসী আবাস পেয়ে
হায় চাঁদ রূপোলী জ্যোৎস্নার চাঁদ সোনালি ধানের শীষে কুয়াশার আবরণ, মুক্তোর হাসি ঝরে আর ঝরে। নিস্তব্ধ রাত স্মৃতি ভেসে উঠে, চাঁদনীর মায়াবী চোখ চেয়ে থাকে অপরাজিতার মতো। মনে পড়ে একদিন
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে বিনা শর্তে মানবিক কারণে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা করার অনুমতি দিতে সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন দেশের ৭১ জন সাংস্কৃতিক ব্যক্তি। আজ মঙ্গলবার এক যুক্ত
কাল সকালে হাঁটার কালে দেখি জমির আলে, এক কৃষকে আলুর খেতে মগ্ন কাজের তালে। ভাবনা এল মনের মাঝে এ’কাজটা তো পারি, কোদাল হাতে একটু কোপাই খুন্তি দিয়ে নাড়ি। ছোটবেলার স্মৃতি
তোমার চলে যাওয়া মেনে নেয়া যায়না,কত কবিতার জন্ম দাওনি যা ছিল মনে স্মৃতি হয়ে রয়ে গেল,পদরেখা মিলেছে পরপারে এ ভুবনে যারা ছিল পাশে,কত সাথী চলে গেল কোন সুদূরে কবিতায় অমরত্ব
কাজী সেলিনা মমতাজ শেলী একটি গোলাপ একপাশে লাল অন্যপাশে তার কালো, একই অঙ্গে এত রূপ কী করে বলি বাসবো না ভালো। মানুষকে ভালো লাগে হয় যদি তার মিষ্টি আলাপ ,
প্রবীণ কুমার বালা পাতা ঝরার দিন আসিতেছে আসিবে অতিথি পাখি ঝাঁকে ঝাঁকে এক সাথে আসিবে পাতা কুড়ানীর দল শিশির ভেজা ভোরে গায় ছেঁড়া কম্বল মাতাল হবে শাল মহুয়ার বন উত্তরী
কেমন আছি কোন খেয়ালে জীবন কেমন হাজার সওয়াল । যাদের আছে হাজার জীবন তাদের কাছে জবাবদিহি । চোখের জলে ডাকলে প্লাবন বৃষ্টি কোথায় তারাই জানে । শোকের কাজল কেনা চিনে
সবার চোখে ঘৃণিত আমি আজ, চুরি করে ধরা পড়েছি আমার নেই কোন লাজ। শাবল দিয়ে সিঁধ কেটেছি সবাই বলে চোর, ঘৃণার চোখে দেখে সবাই নেয় না কোন খবর। অভাবের তাড়নায়
কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকের লাশ দাফনের স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গোরস্থানের পরিবর্তে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে দাফন করা হবে। মঙ্গলবার সকাল থেকে কবর খননের কাজ শুরু
দেশবরেণ্য কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক আর নেই (ইন্নালিল্লাহি….রাজিউন)। সোমবার রাতে নিজ বাড়িতে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে চৌদ্দপায় আবাসিক এলাকা বিহাসে নিজ
ডিঙ্গি চলে নদীর বুকে উঠলেও সেথা তরঙ্গ। শুন্যে ওড়ে পেখম মেলে দলে দলে বিহঙ্গ। বিলের জলে পদ্ম বধু ফসল ভরা দিগন্ত। আঁখি জুড়ায় এসব দৃশ্যে বেলা হলে পড়ন্ত। চাঁদের কিরণে
ওরে ভ্রমর তুই গুনগুনিয়ে এসেছিলি কাছে, মনের পিঞ্জিরায় নিইয়েছিলি সুকৌশলে ঠাঁই, মধু খেয়ে উড়ে গেলি আপন হইলি না। প্রেম যে আর বাঁধ মানে না। মন রয়না ঘরে ব্যাকুল এই পিয়াসী
পদক কিনবো ডজন খানেক খেতাব কিনবো দুই, কবি হবো যে যাই বলুক কী বলবি রে তুই। পদক কিনলেই পাক্কা কবি সবই আমার জানা, কড়ি দিয়ে কিনবো খেতাব কে করবে রে