বাংলাদেশ ও আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমানের ৯৫তম জন্মবার্ষিকী আজ বুধবার (২৩ অক্টোবর)। ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’ কিংবা ‘স্বাধীনতা তুমি’র মতো বহু কালজয়ী কবিতার স্রষ্টা শামসুর
বিস্তারিত
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান বলেছেন, দেশের সব উপজেলায় ‘উপজেলা সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’ নির্মাণের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ জুন) সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত সরকারি দলের সদস্য নিলুফার আনজুমের এক লিখিত
দেশে ‘নারী জাগরণের অগ্রদূত’ মহীয়সী নারী কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী আগামীকাল (২০ জুন)। ‘জননী সাহসিকা’ হিসেবে খ্যাত এই কবি ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। সুফিয়া কামাল
পুরান ঢাকায় শিল্প ও সংস্কৃতিকে আরো বেগবান করতে যাত্রা শুরু হলো ‘নৃত্যপট’ এর। নৃত্যপট কাজ করবে গান এবং নাচ নিয়ে। দীর্ঘ বছর ধরে যারা সংস্কৃতি অঙ্গনে নিজেদের অবদান রেখে চলেছেন
মৃত্যুর এক যুগ পর অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদিকে নিয়ে প্রকাশিত হলো বই। ‘হুমায়ূন ফরীদি: সাধারণ এক অসাধারণ’ বইয়ের নাম। এতে ফরীদিকে নিয়ে স্মৃতিকথায় ডুব দিয়েছেন ৬০ জন মানুষ। আর সেই বইয়ের
খাঁচার ভেতর থাকবো না তাই। উড়াল দিতে শিখেছি ভাই। যেখানে ইচ্ছা সেখানে যাই। কোথাও কোন দেওয়াল নাই। তবুও লাগে একটা ছোট বাসা। দিনরাত তো যায় না শুধু ভাসা। যতই উড়ো
ত্যাগের নিশান উড়াও সবে ধ্বংস করো নিঁদ, অন্তর জুড়ে পশুর আখলাক ক্যামনে হবে ঈদ? ঈদের দিনে ফিরনি পায়েস মজা করে খাও, হালাল রুজি কোথায় পেলে? একটু বলে যাও? মনের পশু
স্বামী বসা পাশের কক্ষে স্ত্রী পড়ছে নামাজ, সেখান হতেই শুনছে স্ত্রীর প্রার্থনার আওয়াজ। ” হে খোদা দয়াময় রহিম রহমান, সব জায়গায় বজায় রেখো স্বামীর সম্মান। দূরে বা কাছে যেখানেই থাক
ভোট এসেছে,ভোট এসেছে,নেই নেতাদের ঘুম, সারা দেশে চলছে এখন ভোটের মহা মরসুম। পাড়ায় পাড়ায় ছুটছে নেতা তার সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে কোথায় কি কাজ করতে হবে দেখছে সবাই গিয়ে যে সকল
কিরে , আজ যদি হারিয়ে যাওয়া সেই পুরোনো কথা গুলি আবার তোকে বলি! তুই মনে করতে পারবি তো? মনে দুঃখ ও কি পাবি ? কোনো অনুশোচনা হবে কি তোর ?
ছাত্র-ছাত্রীর মা-বাবারা চিন্তা যাদের বেশি, তারা এবার হতেই পারেন অনেক অনেক খুশি। আপনাদেরই চাওয়ার কথা মাথায় রেখে তাই, নতুন একটা দারুণ ব্যাবসা ফেঁদেছি যে ভাই। আশা করি রাতারাতি সফল হয়ে
মা জননী মায়েদের প্রতি সবসময় আমার হৃদয়ের সশ্রদ্ধ সালাম, মা দরদী মাগো তোমার জন্যইতো সন্তান হয়ে বিশ্ব ধরায় এলাম। আমার মতো যাদের মা নেই তারা ভালোভাবেই বুঝে মায়ের কদর, মাগো-ছোট্ট
মা যে আমার সোনার মেয়ে চাঁদের মতন মুখ। তোমার ছোঁয়ায় দূুর হয়ে যায় আমার যত দুঃখ। মায়ের হাসি চাঁদের মত কি যে ভাল লাগে। মায়ের হাসি আমার বুকে খুশির জোয়ার
একটা সময় প্রেমের তরে খুঁজতো মানুষ মন, এখন দেখি ধন বিহনে হয় না সে বন্ধন। যদিও হয় ভুলে ভালে আলোর মুখ না পায়, প্রবীণ ধনে ছোঁ মেরে নেয় নবীন ছ্যাঁকা
ভিন্ন-ভিন্ন চিন্তা ধারা বিচার-বিশ্লেষণ, যে যার মতে চলছে মানুষ সদা সর্বক্ষণ। ভালো কাজে স্বল্প সাড়া, মন্দ কাজে অধিক জন! সিদ্ধ মতে দ্বন্দ্ব- বিরোধ; স্বেচ্ছাচারী কুটিল মন!! চারিদিকে হানাহানি রাহাজানি প্রহসন!
পথের ধারে দাঁড়িয়ে ছিলাম ভাবি রিকশা পাবো, হঠাৎ করে ভুলে গেলাম কোথায় যেন যাবো! মনের মাঝে কি যেন কি হলো এলোমেলো, মনটা আমার মনকে রেখে কোথায় যেন গেলো! একটা খালি
গহীনের কথামালা হৃদয়ের আঘাত বড়ই ভয়াবহ , বালিকা তোমার কৃষ্ণচূড়া লাল ললাটের গভীরে দেখ আমার দীর্ঘশ্বাসের তীর বিঁধে আছে । তাড়িয়ে ফিরেছে আমায় যে ভালোলাগা তাকে চৈত্রের দুপুরে শুকিয়ে কৌটা
হাসির রানি তোমায় মানি দেখে তোমার হাসি, প্রেমের ক্ষেতে এসো বন্ধু হবো প্রেমের চাষি। হাসিতে যেন মুক্তা ঝরে ধরিতে চায় মন, ঐ হাসির শুভ্র হাওয়া মাতাল করে তন। গালের টোলে
আজ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী। বাঙালির আত্ম পরিচয়ের স্বরূপ সন্ধ্যানে যিনি অতুলনীয়। ১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখে জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঘর আলো করে জন্মগ্রহণ করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। গল্প,
সবুজ হীন নগরে ঘাম ঝরে গরমে ভাল্লাগে না শহরে রাগ ওঠে চরমে ।। শুন শান দুপুরে হাক মারে হকারে জল নেই পুকুরে ছায়া খোঁজে কুকুরে ।। প্রকৃতি রুষ্ট করে উন্নয়ন
তীব্র দহন যাতনা যখন জীবন করে গ্রাস, নতুন প্রেরণা সাথি হয়ে তাই দেখায় বাঁচার আশ। শোকের মেঘেরা ঝরে নাকো আর ধীরে ধীরে যায় চলে, আঁধার আকাশে তারার ঝিলিক আশার পিদিম