ও সুখ, প্রিয় হে, আর একবার এসো আমার বাড়ি। বাবা গেলেন শিশুকালে, তুমি কিন্তু ছিলে, মা যখন স্বর্গে গেল, অমনি তুমিও চলে গেলে। যাবার সময় বলেছিলে আসবে
বিস্তারিত
এমন হয় কি কখনো? প্রাক্তন যা কিছু আমাদের একদা বাড়িয়েছে দূরত্ব এসো সব কিছুই ভুলে যাই, একএেই সোনালি চিলের ডানায় ভর করি, আবার পলাতক হই দু’জনেই ওড়ি
ওরা ঘুরে পথে পথে সারাদিন কুড়ায় ছেঁড়া কাগজ, জঞ্জাল, কোথায় পিতা কোথায় মাতা হায় রে দুঃখের কপাল ! কখনো রাস্তার ডাস্টবিন ঘেটে পায় ভাঙাচোরা দামী জিনিস, কুড়িয়ে
( আজ বিশ্ব মাতৃ দিবস, মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার) স্নেহময়ী মা-গো মম করুণা সাগর – তোমা হেলি সুখ খুঁজি আমি যে পামর। প্রসব বেদনা সহে জন্ম দিলা
মা- যতই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হোক, অঙ্কে বরাবরই কাঁচা রয়ে যায়। লাভ-ক্ষতির হিসাবটা ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারেনা। বীজগণিতের যে সূত্রে পড়ে গর্ভে ধারণ করে সন্তান, সেই সূত্র মা
নির্বাচনের সময় এলে একটি ভোটের জন্যে, লোকালয় সব চষে বেড়ায় প্রার্থী’রা হয় হন্যে। গরীব দুখী স্বজন সুজন খোঁজে আদি আপন, আচরণ আর দানে প্রার্থী যেনো হাতিম আনন।
তুমি আসবে বলে ছিল প্রতীক্ষা! প্রথম দেখার জন্য প্রস্তুতি ছিল অন্যরকম! শরীর, মুখ থেকে সুগন্ধ বের হতে হবে, ধূমপান ত্যাগ করতে হবে। দেখা হলো, বিশ বছর এক
আমার ভেতরে আমি, তার ভেতরে প্রেম! ভেতরে প্রেম আছে, একা হতে পারি না! শত চেষ্টা করেও-, একা হতে পারি না আমি! সে এসে কথা বলে, শুনি! সবকে
যে দিন তোমায় প্রথম দেখি জ্যোৎস্না ভরা রাতে- বুঝে ছিলাম তুমি আমার চির কালের- মনে প্রাণে। নিয়ে ছিলাম আপন করে দ্বিধা দ্বন্দ্ব ছেড়ে- প্রথম দেখার প্রথম স্মৃতি
চাওয়া-পাওয়া’র সাধগুলোকে দিচ্ছি বিসর্জন, অবশেষে দিনের শেষে নেই কোন অর্জন। ভরসাগুলো পড়ছে এখন দুঃস্বপনে ঢাকা, জীবনচলার পথটা ঠেকে ভীষণ আঁকাবাঁকা। সুখের পালক পড়ছে খসে, আশা দেয়ালচাপা; নিক্তি
হে কবি , সন্ধ্যা ঘনিয়ে এলো চিত্ততুলসী বেদিতে প্রদীপ জ্বালো । বরণ করো অন্ধকারকে , পরিয়ে আলোকমালা , যেন , আগামীকালের সকালবেলা——- মুঠো মুঠো আলোর বীজ দেয়
‘একজন মুসলমান নিরক্ষরের আল- কুরআনের সহজ বুঝ’ বই এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। কলাবাগান থানার কাঁঠালবাগান বাইতুল মাওলা জামে মসজিদের সেক্রেটারি এবং আলেকজান্ডার (রামগতি, লক্ষ্মীপুর) রহমানিয়া জামে
কে তুমি? আমি মানুষ, নাম মোঃ আব্দুল মতিন। তোমার ধর্ম? মানব ধর্ম। তোমার পথ? শান্তির পথ, ইসলাম। তোমার পরিচয়? আমি বিনয়ী, আত্মসমর্পণকারী, মুসলমান। তোমার কর্ম? মানব সেবা।
আম কে বলে ফলের রাজা খাইতে মজা লাগে, রসালো আম দেখলে চোখে খাইতে সাধ জাগে। স্বাধের আম অনেক দেশে নানান মাসে ফলে, স্বাধের গুণে একেক দেশে একেক
প্রবহমান নদী জানে না তার সুগভীর বুকে কতটুকু চোখের জল আছে মিশে প্রতিদিন কতজন নিভৃতে আসে শোকের সাগরে ভেসে স্রোতের অভিমুখে দুঃখকে ভাসায় সেই জল কোথা থেকে
আমি এক গার্মেন্সকর্মী নাম আমার হাসিনা, নিজের হাতে রোজগার করি কারো দয়ায় বাঁচি না। মাথা উঁচু করে চলি, উচিত কথা সদায় বলি, বকধার্মিকের কথা শুনে ঘরে বন্দী
গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সমরেশ মজুমদারকে। বর্তমানে তিনি আইসিইউতে আছেন। শনিবার (২৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সমরেশ মজুমদারের বড় মেয়ে
বললে কথা চাকরী যাবে,বন্ধ হবে রুজি। আমি হলাম সুবিধাবাদী,দালালীই হল পুঁজি। দুর্বল কাউকে পাই যদি,দেখাই নানা যুক্তি। সবল হলেই চুপ মারি,এতেই বুঝি মুক্তি। . গর্জন দেই না
এমন কেন হয়? এটা তোমার প্রিয় জন্মভূমি হওয়ার কথা মায়ের মত নিরাপদ এই স্বাধীন মাতৃভূমির উন্মুক্ত উঠানে তুমি কেন স্বাধীন নও? যখনই তুমি একা বের হও তোমার
ব্যস্ততায় যে সময় কাটে কাজের চাপে আমি, ঈদের দিনটি আমার জন্য অনেক বেশি দামী। ঈদ-শপিংগে যাওয়া হয়নি কেনা হয়নি শাড়ি, বউটা আমার অভিমানে রাগ করেছে ভারী। এতো
চোখে এতো জল আসে ক্যান উৎস কোথায় হে বিধাতা, বলবে আমায় দয়া করে বলবে কি সুখ দুঃখ দাতা! কর্মফলেই দুঃখ ও সুখ এমনটাই জেনেছি বটে, বাস্তবে কি