হৃদয়ের কথা বলি কেমনে রয়েছে অনেক কথা জনে মনে। আজি কুয়াশা ভরা রোদ্দুরে, প্রভাতের আলো ঝলমলে রূপে গিয়েছে ভরে। কতো চোখের জল রইলে নয়নে। দেখি দূর হতে তোমাকে, কুয়াশা কাটে
আবার যদি অবমাননা হয় মানবতা আন্দোলন হবে পুরো দেশে, আওয়াজে আওয়াজে মুখর হবে রাজপথ গ্রাম শহর নগর ভেঙে ফেলা হবে সমাজের কালো হাত ওদের বিলাসী মন বিনাশ করা হবে শেষে।
আনন্দের নেইকো শেষ বাঙালীদের বাড়ি, বারো মাসই উৎসবে যে পরে নতুন শাড়ি। একটি যেতে না যেতে হয় প্রস্তুতি যে শুরু, অনেকে বলে বাঙালী মানে উৎসবের গুরু। অভাব থাকে থাকুক নেই
ফুটেছে গাছে গোলাপ তার সাথে নিশি রাতে করছি আলাপ। প্রাণখোলা মন নিয়ে বললাম গোলাপ থাকিস পাশে মোর, তোকে দেখে দেখে যেন হয়ে যায় ভোর। একাকী এ জীবন ভালো লাগে না,
সূর্য সময় স্রোত পৃথিবী ও বায়ু , অবিরাম করে কাজ অনন্ত আয়ু, সময় স্রোত কভু থেমে নাহি রয়, মানব জীবন তেমনি সম্মুখে ধায়, সর্বংসহা পৃথিবী ঘোরে অবিরাম , জীবকে বুকে
তুমি ফিরে এসো ওগো সখি, কোনো কিছু মনে রাখবো না আমি, তিন সত্যি- দিলেম তোমারে কথা। চুরমার করো,ভেঙেচুরে দাও আজই, একবার ছেড়ে চলে গেলে কেহ কক্ষনো আর- ফিরে না আসার
সূর্য ঢাকে কালো মেঘে দেহমনে শিহরণ জাগে; আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি নামে নাচন লাগে মনের বাগে। বন্ধুরা দলবেঁধে মাঠে নামে দাপাদাপি শুরু চোখের নিমিষে; কাদা মাটিতে আনন্দ মাতে ক্লান্তি কেটে যায়
পূবের জানালা খুলি- তপনের কর, নবীন প্রভাতে রোজ- ভরে দেয় ঘর। ওই দূরে বনতল- উঁচু শির তরু, আকাশটা ছুঁতে চায়, পাতা সরু সরু! দু’টি গাছ পাশাপাশি- মাঝখানে ফাঁকা, যেন মানচিত্র-
কেন আমি লাজ করি চুপ করে থাকি, অভিলাষ রাখি বেঁধে বুজে রাখি আঁখি। মন তারে দিয়ে আজ তবু বাকহারা, আজ আমি কি যে করি তাকে আমি ছাড়া। আশা নিয়ে তবু
খালিদ বিন আকরাম রাখবে নাকি লাল ফিতা ঝুমকা নুপুর দুল আরো আছে কাঁকড়া চুলের নীল রঙের ফুল। ও’ভাই শোনো আছে কোনো হলুদ রাঙা চুড়ি লাগবে আরো কুঁচির জামা পড়বে দাদু
রোহান খান জয় ধোঁয়াশা সব কুয়াশা ঢাকা মানব বসতি কারো মনে নাই ছিঁটেফোঁটা আলো, ভালো নাই কারো বিবেকের ভাজে সব কেমন ছন্নছাড়া হেলায় ঠেলে দিন ধীরে ধীরে হারায় আন্ধার গহীন।
(প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক কে উতসর্গ) সোনালি ডানার ঝাপটায় যে তরুণ স্বপ্নের আকাশ রাঙায় যার নিখাদ ভালোবাসার গানে রাঢ়-বংগ মুখর হয়ে যায়। দু’চোখে তারুণ্য, দেশপ্রেমের অমীয় স্রোত যে তরুণ বুকের
অঝরে কাঁদে মানবতা ফাঁদে দেখ জ্বলন্ত অগ্নিতে জনতা, পাহাড়ী ঢল নামিছে অবিরল চলিছে খরস্রোতা নদীর নির্মমতা ! সাগর উত্তাল দুরন্ত মাতাল চলিছে জীবন সমাধি মেলা, ছোট বড় নৌযান সমান সমান
ঢাকা শহরের সবাই বুঝি বৃষ্টির জলকে ভয় পায়! সারাদিন বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে শহরের কত বাড়ির দরজায় যে আজ কড়া নাড়লাম, একজনও দরজা খুলে জানতে চায়নি, আমি কেন তার দরজায় কড়া
স্থান -জেদ্দা, সৌদি আরব। সোজা রাস্তায় না গিয়ে চলিওনা আঁকে বাঁকে, নিজ খুশিতে নষ্ট করো না চরিত্র দুঃখ এনোনা ডেকে। নিজের দোষে দুষি হইয়া দোষ দিওনা অন্যকে, ভেবে চিন্তে করিও
কারও অপেক্ষায়- যাঁদের হৃদ কাঁপন থাকে তাঁরা ভুমিকম্পও টের পায় না, ভুমিকম্পের যেমন পূর্বাভাস হয় না তেমনি হৃদ কাঁপনও হঠাৎ করে আসে- পার্থক্য;একটি ক্ষণস্থায়ী,অন্যটি চিরস্থায়ী। এইবার আর ভুল করিনি; বসন্তের
আগাছায় যে মাঠ ভরেছে ধান করছে শেষ, সময় হলে এসব বেছে ফলন করো বেশ। গুণীজনের কথায় আমি দেইনি কোনো কান, আগাছা সব সবজি খেলো সাথে ক্ষেতের ধান। প্রতিটি ক্ষেতে দু’বার
তিক্ত বাক্যে কাউকে করো না সন্মুখেই লাঞ্ছিত, হইও না তুমি বারে বারে বিভব গণনাতে রত, নিন্দার তুরঙ্গ তুমি ছুটিও না কারো পশ্চাতে, ধনার্জন না হয় যেন তোমার, লিপ্সাতে, কর্ম তোমার