বৃক্ষ ভবে উপকারী বন্ধু আশাখানি সব অন্তরে বোনে, রাত্রি শেষে আসে প্রভাত হেসে অবিচ্ছেদের বাঁধন আবরণে। পাহাড় শেখায় বড় হবার মন্ত্র উচ্চ শিরে তুলতে সত্যবাণী, অস্থিরতা নয়কো মোটে ভালো পক্ষকালে
২০২২ সালের অমর একুশে বইমেলার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মাঠের কিছু অংশে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন হওয়ার কথা এই মেলার। তাই এখন সেখানে চলছে
শহর জুড়ে যেখানে সেখানে বানাই দালান বাড়ি, মাটি মা থেকে দূরে সরে গিয়ে আকাশের দিকে পাড়ি। জানালা খুলে জানালা দেখি দেখিনা প্রকৃতির মেলা, দেখিনা সবুজ গাছপালা ঘেরা পাখিরা করছে খেলা।
তোমাকে সামাজিক মাধ্যমের এক, কষ্টদায়ক সন্ধ্যায় পেয়ে যায় এক তরুন, পেয়েই মনে হলো এইতো তোমাকেই, খুজছিলো দিন থেকে দিনের পর। সারাদিন একই জায়গায় আটকে থাকে চোখ, ম্যাসেঞ্জারের “এক্টিভ নাও” এর
পেঁপেতে ভাই কতো যে গুণ আছে সবার জানা, পেঁপে খেতে চিকিৎসকরা করে না তো মানা। পেঁপে সবজি অনেক ভালো আমিষ আছে তাতে, শরীর সবল থাকবে সবার পড়ে যদি পাতে।
ডেকো আমায় শেষ গোধূলিতে পাখিরা যখন ফিরে নীড়ে। সাঝের বেলায় বাঁশবনে ঝিঝিরা যখন বিরহের সূর তোলে। ডেকো আমায় রাত নিশীথে বহমান চৈত্রের হিমেল পবনে। বাতাবিলেবুর মৌ মৌ গন্ধে তোমার বিরহী
জয়নাল আবেদীন হিরো, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: সাহিত্যের পরিসীমা আমাদের পথচলা, এই প্রতিপাদ্য নিয়ে সৈয়দপুরে অনুষ্ঠিত হল সাপ্তাহিক সাহিত্য আসরের ২২৫ তম আসর। বৃহস্পতিবার ৩০ ডিসেম্বর রাতে সৈয়দপুর শহরের শিল্প সাহিত্য
বিত্তের চিত্ত নৃত্য নিত্য, বিত্তহীনের কষ্ট কত। সত্য কথ্য তিক্ত বাদ্য, সত্যাচারীর শত্রু যত। পিতৃ মাতৃর বাল্যকল্য, পুত্র কন্যার চিত্ত মত্ত। মত্ত পুত্র রঙ্গরসের ভৃত্য, খাদ্যহীনের বৃদ্ধা বৃদ্ধ। স্বার্থকুলের পুষ্প
বছর ঘুরে প্রকৃতিতে এলো আবার শীত পৌষ পার্বণের গ্রাম্য মেলায় হয় যে নানান গীত। কুজ্ঝটিকায় ঢাকা থাকে রোদের দেখা নাই মাঝে মাঝে সকালবেলা সূর্যের দেখা পাই। প্রভাত বেলা গাঁয়ের পথে
আকাশ পানে উড়ছে কী মা লাল সবুজে ঘেরা সবাই কেনো স্যালুট করে কেনো ওরা সেরা কাঁদো কেনো মাগো তুমি বিজয় দিবস এলেই তারই নিশান জড়াও বুকে হাতের কাছে পেলেই। কষ্টগুলো
শীতের রাতে শীতের পিঠা মজা করে খাই, ভিজে পিঠা খেজুর রসে এখন যে আর নাই। খেজুর গুড়ে সেমাই নাস্তা চলে সকাল বেলা, স্বাদে রসে দারুণ লাগে কেউনা করে হেলা। ভাপা
মুছে দিতে চাই…. সবকিছু! এমনকি আমাদের বসন্ত দিনের রেণু মাখা উড়াল পাখনার গল্পও! কি লাভ?যে জীবন মরে গেছে তার লাশ নিয়ে বেঁচে আছে ভেবে, বারবার মাটি খুঁড়ে তোলা বারবার তার
হৃদয় যাহার বড়, বন্ধুর মতো বন্ধু সেজন আঁকড়ে তাঁকেই ধর। ভাগ্য ভালো হলে, হৃদয় উজাড় করা বন্ধু তাঁর কপালে মিলে। বন্ধু হলেই পর, জ্যোতি বিহীন ঘনঘটা অন্ধকার তাঁর ঘর। বন্ধু
বড়দিনের বড়ো পাওয়া প্রভু তোমার দয়া, অতিমারির রুগ্ন ধরায় দিলে জীবন নয়া। হে বিধাতা রিজিকদাতা ফলজ্ রেখো ভূমি, শ্রেষ্ঠ মানব না-হোক নীরব সরব রেখো চুমি। রিপুর বংশ করো ধ্বংস চাই
মনের ভাবনা রাখছে চেপে হৃদয়ে বললে যদি যায় হারিয়ে সেই ভয়ে। ভালবাসার পরশগুলো সুপ্ত চাওয়া হৃদগহীনে হঠাৎ করে ফাগুন হাওয়া। ফাগুন হাওয়ার অসময়ের অস্থিরতা জ্যোসনাঝরা চাঁদনিরাত মনের ক্ষুধা। ভালবাসার প্রাণ
তোমার না বলা কথা গুলো খুব কষ্ট দেয়- কেনো যে পারিনা বুঝিতে তোমায়! বলতো কেনো এমন হয়? শব্দ হীন বাক্যগুলো পোড়ায় হৃদয়। বুঝি না তোমার চোখের ভাষা – জানি আমি,
দম্ভ করে ক’জন বলো ভবে থাকে সুখে, কংস রাজাও শ্রেষ্ঠ বলে শান করেছে মুখে। ফেরাউনের দাম্ভিকতাও লয় হয়েছে কবে! সেটা জেনেও এই মানবে জ্ঞান আসবে না তবে? গর্ব করা নয়তো
হিসাবের খাতাটা ধূলির আস্তরণ জড়িয়ে ঘুমিয়েই আছে ফাইলবন্ধী হয়ে – রংহীন সকাল, খাঁখাঁ দুপুর,ছন্নছাড়া বিকাল নিস্তব্ধ ঘুটঘুটে অন্ধকার , রাত জাগা ডাহুকী কোনটার হিসাব চাওয়া হলো না মহাকালের কাছে !