1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
শিরোনাম :
গাজায় ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারে লাগতে পারে ১৪ বছর : জাতিসংঘ ‌‘বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা জোরদারের সুযোগ রয়েছে’ বিএনপির ৭৫ নেতা বহিষ্কার থানাসহ পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্যোগ বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়েছে বুবলীকে নিয়ে নতুন করে যা বললেন অপু বিশ্বাস চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী আগামীকালের জাপার একাংশের সভা স্থগিত, বিতরণ করবে পানি ও স্যালাইন নতজানু সরকারকে ক্ষমতায় রেখে মানুষের সমস্যার সমাধান হবে না : সালাম

নদী খনন করা গেলে বন্যার প্রকোপ ঠেকানো সম্ভব : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৮ মে, ২০২২ ৭:১২ pm

দেশের প্রধান নদীগুলোর তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি ধারণ করতে পারছে না। এ জন্য বন্যা হচ্ছে। আগামী বর্ষার আগে নদী খনন করা গেলে বন্যার প্রকোপ ঠেকানো সম্ভব বলে মনে করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।

বুধবার (১৮ মে) দুপুরে সিলেটের চালিবন্দর এলাকার একটি আশ্রয়কেন্দ্রে বন্যা দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ শেষে সংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সারাদেশের নদ-নদী নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছেন। সিলেটের সুরমা-কুশিয়ারা ড্রেজিংয়েরও পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। আগামী বছরের বর্ষা মৌসুমের আগে এসব নদী খনন করা গেলে বন্যার প্রকোপ ঠেকানো সম্ভব হবে। পাশাপাশি আমাদের ক্ষয়ক্ষতিও কম হবে।

ড. মোমেন বলেন, সিলেটে এ মৌসুমে সবসময়ই ঢল নামে। আমাদের ছেলেবেলায় এমনটি দেখেছি। কিন্তু পানি আটকে থাকতো না। চলে যেতো। কারণ আমাদের শহরেও অনেক পুকুর ও দিঘী ছিল। প্রত্যেক বাড়ির সামনে পুকুর ছিল। আর সিলেটকে বলা হতো দিঘীর শহর। কিন্তু এখন আমরা নগরের ভেতরের সব পুকুর দিঘী ভরাট করে বড় বড় বিল্ডিং করেছি। হাওরগুলো ভরাট করে ফেলেছি। খালি মাঠগুলো ভরাট হয়ে গেছে। এ কারণে পানি নামতে পারছে না। যে কোনো দুর্যোগেই সিলেটের জন্য এটা একটা ভয়ের কারণ।

এসময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, সিলেটে বন্যাদুর্গত এলাকার মানুষের জন্য ২৫ লাখ টাকা ও ২০০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে বরাদ্দ আরও বাড়ানো হবে।

তিনি বলেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় সরকার প্রস্তুত আছে। সবার সাথে আলোচনা করে বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক বছরই এই অঞ্চলে ঢল নামে। কিন্তু এবার ব্যাপক আকারে ঢল নেমেছে। সিলেটের উজানে মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে। ফলে এবার বন্যা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বন্যা মোকাবেলায় আগামীতে এই অঞ্চলের নদ-নদীগুলোর নব্যতা ফিরিয়ে আনা হবে।

তিনি আরও বলেন, নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা কমে গেছে। এই নদীগুলো ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এসময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মো. কামরুল হাসান, সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার নিশারুল আরিফ, সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
ভিন্নবার্তা ডটকম/এন



আরো




মাসিক আর্কাইভ