1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
শিরোনাম :
চুয়াডাঙ্গায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী আগামীকালের জাপার একাংশের সভা স্থগিত, বিতরণ করবে পানি ও স্যালাইন নতজানু সরকারকে ক্ষমতায় রেখে মানুষের সমস্যার সমাধান হবে না : সালাম বাংলাদেশে চিকিৎসা সুবিধায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ সমঝোতা ও চুক্তি সই থাই পিএমও-তে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ আন্তরিক অভ্যর্থনা ‘চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি’ শেষ হলো ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা বাংলাদেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে অথচ বিরোধী দল দেখে না

জিডিটি নিলামে সাত বছরের সর্বোচ্চে দুগ্ধপণ্যের মূল্যসূচক

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২১ ১০:০৯ am

গ্লোবাল ডেইরি ট্রেডের (জিডিটি) সর্বশেষ নিলামে সাত বছরের সর্বোচ্চে উঠেছে দুগ্ধপণ্যের মূল্যসূচক। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারে দুগ্ধপণ্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কিন্তু সে অনুপাতে নেই পর্যাপ্ত সরবরাহ। এ কারণে লাফিয়ে বাড়ছে দাম। অন্যদিকে ২০২১-২২ মৌসুমে ফন্টেরা কো-অপারেটিভ গ্রুপ খামারিদের ফার্মগেট দুধের সর্বোচ্চ মূল্য পরিশোধের উদ্যোগ নিয়েছে। বিষয়টিও দুগ্ধপণ্যের দাম আকাশচুম্বী হয়ে উঠতে সহায়তা করেছে।

তথ্য বলছে, চলতি বছরের আগস্টের পর থেকেই দুগ্ধপণ্যের মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বমুখিতা অব্যাহত আছে। এ ধারাবাহিকতায় গত মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ জিডিটি নিলামে দুগ্ধপণ্যের মূল্যসূচক আগের নিলামের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে, যা ২০১৪ সালের মার্চের পর সর্বোচ্চ।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এ বছর বিশ্বজুড়ে গোখাদ্যের দাম বেড়েছে লক্ষণীয় মাত্রায়। আবহাওয়াও ছিল দুধ উৎপাদনের জন্য প্রতিকূল। এসব কারণে চলতি মৌসুমে নিউজিল্যান্ডসহ বিশ্বের প্রধান প্রধান দেশে দুগ্ধপণ্য উৎপাদন কমে গেছে। এটি দুগ্ধপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছে। ফন্টেরার নিউজিল্যান্ডে দুধ সরবরাহ গত মৌসুমের এ সময় প্রায় ৩ শতাংশ কমে গিয়েছিল। চলতি মৌসুমও নিম্নমুখী সরবরাহের মধ্য দিয়েই শেষ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জিডিটি মূল্যসূচক অনুযায়ী, সর্বশেষ নিলামে প্রতি টন দুগ্ধপণ্যের গড় দাম দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৯০ ডলারে। নিলামে সর্বোচ্চ ৩৩ হাজার ৭৬৭ টন দুগ্ধপণ্য সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে বিক্রি হয়েছে ৩১ হাজার ৯২ টন। সর্বশেষ নিলামে ১৬৭ জন ব্যবসায়ী ও প্রতিষ্ঠান অংশ নেন। এর মধ্যে জয়ী হয়েছেন ১০৪ জন।

এবারের নিলামেও শীর্ষ ক্রেতার অবস্থানে ছিল উত্তর এশিয়া। তবে অন্যান্য অঞ্চলেও দুগ্ধপণ্যের চাহিদা শক্তিশালী ছিল বলে জানিয়েছেন এনজেডএক্সের ডেইরি ইনসাইট ম্যানেজার স্টুয়ার্ট ডেভিসন। তিনি বলেন, বিশ্বের সব অঞ্চলেই এখন দুগ্ধপণ্যের চাহিদায় উল্লম্ফন দেখা দিয়েছে। ফলে মূল্যবৃদ্ধি এখন আর উত্তর এশিয়ার চাহিদার ওপর নির্ভরশীল নয়।

এদিকে আফ্রিকান ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোও সর্বশেষ নিলামে খুব ভালোভাবে অংশগ্রহণ করেছে। পিছিয়ে ছিল না দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোও। তারা উল্লেখযোগ্য পরিমাণ দুগ্ধপণ্য ক্রয় করেছে।

সবগুলো দুগ্ধপণ্যের মধ্যে ননিযুক্ত গুঁড়ো দুধ থেকে খামারিরা সরাসরি মুনাফা পান। সর্বশেষ নিলামে পণ্যটির দাম আগের নিলামের তুলনায় দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে টনপ্রতি ৪ হাজার ৮ ডলারে বিক্রি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পণ্যটির দাম বেড়েছে ২৬ শতাংশ। এর পরই সবচেয়ে প্রভাবশালী পণ্য ননিবিহীন গুঁড়ো দুধ। সর্বশেষ নিলামে এটির দাম ১ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি টন ৩ হাজার ৭২১ ডলারে লেনদেন হয়েছে।

জিডিটির তথ্যানুযায়ী, অ্যানহাইড্রাস মিল্ক ফ্যাটের দাম ৩ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি টন বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ৬৬৮ ডলারে। মাখনের দাম ৪ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে টনপ্রতি ৫ হাজার ৭৯১ ডলারে পৌঁছেছে। প্রতি টন মাখনযুক্ত গুঁড়ো দুধের দাম ২ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৬২০ ডলারে উন্নীত হয়। চেডার পনিরের দাম ১ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি টনের দাম দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ২২০ ডলারে। ল্যাকটোজের দাম ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৩৩৯ ডলারে পৌঁছেছে।

ভিন্নবার্তা ডটকম/আর



আরো




মাসিক আর্কাইভ