1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :

এমাজউদ্দীন আহমেদ ছিলেন রাষ্ট্রের অভিভাবক: মির্জা ফখরুল

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৭ জুলাই, ২০২০ ৪:৫৮ pm

অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমেদ একজন সত্যিকারের তারকা ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে তিনি একজন তারকা ছিলেন, সূর্য ছিলেন। সেই সূর্যের আলোয় আমরা সবাই আলোকিত হতাম।’

শুক্রবার (১৭ জুলাই) এলিফ্যান্ট রোডে প্রয়াত অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমেদের বাসায় তার লাশে দলের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় তিনি কিছুক্ষণ তার লাশের সামনে নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে শ্রদ্ধা জানান।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তার অসংখ্য লেখা রয়েছে। তার লেখাগুলো রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখা। সবশেষে যে বইটি তিনি কিছুদিন আগে প্রকাশ করেছেন, আবদুল হাই শিকদারসহ খালেদা জিয়ার ওপর— এটা একটা ডকুমেন্ট। এরকম অসংখ্য লেখা আছে ও বই রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমেদ এভাবে হঠাৎ করে চলে যাবেন, এটা আমরা কেউ বিশ্বাস করতে পারছি না। কারণ, কয়েকদিন আগে পর্যন্ত আমরা তার সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি ভার্চুয়ালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীর আলোচনায় এসেছিলেন। তার এই চলে যাওয়া আমাদের জন্য একটি বিশাল শূন্যতার সৃষ্টি করলো এবং তার এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়।’

বিএনপি, খালেদা জিয়া এবং দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরম করুনাময় আল্লাহতালার কাছে এই দোয়া চাইছি, তাকে যেন সব গুনাহ মাফ করে দিয়ে বেহেস্ত নসিব করেন।’

অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমেদকে রাষ্ট্রের অভিভাবক হিসেবে অভিহিত করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তিনি বাংলাদেশের অভিভাবক ছিলেন। স্বাধীনতাকামী, গণতন্ত্রকামী মানুষের অভিভাবক ছিলেন। সত্যিকার অর্থেই একজন নির্লোভ নিবেদিত প্রাণ দেশপ্রেমিক একজন শিক্ষাবিদ ছিলেন।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের চরম দুর্ভাগ্য এইরকম একজন অভিভাবককে শুধু বিএনপি নয়, গোটা জাতি হারালো। তিনি সবসময় চেয়েছেন বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থে একটা উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মিত হোক। সত্যিকার অর্থে একটা উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হোক। জনগণের মুক্তি হোক— এটাই চেয়েছিলেন।’ সারাজীবনটা ধরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্রের জন্য তার লেখনি অব্যাহত রেখে গেছেন। তার জীবনের সব কর্মটাই ছিল এই বাংলাদেশের জন্য।’

এ সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সদরুল আমিন, কবি আবদুল হাই শিকদার, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, সাবেক ছাত্রনেতা সুরঞ্জন ঘোষসহ ঢাকা বিশ্ববদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
ভিন্নবার্তা ডটকম/এসএস



আরো




মাসিক আর্কাইভ