1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
শিরোনাম :
এসএসসি-সমমান পরীক্ষায় বসছে ১৯ লাখ ২৮ হাজার পরীক্ষার্থী মাঠ পর্যায়ের ৬০ অফিস সম্প্রসারণের নির্দেশ ইসির ঈদে ছেলেদের নতুন পোশাকে আধুনিকতা ও ঐতিহ্যের মিশ্রণ ঈদের আগে চাঙা প্রবাসী আয়, ১৫ দিনে এলো ১৬৫ কোটি ডলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ ঝুঁকি রয়েছে, তবে কোনো হুমকি দেখছি না: স্বরাষ্ট্র সচিব হাসিনার স্বাস্থ্য উপদেষ্টার মেয়েকে আটক করতে হাসপাতালে ছাত্রজনতা রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হলো : অ্যাটর্নি জেনারেল নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে যুবদলনেতা খোকনের বহিষ্কার পত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

রোহিঙ্গাদের বারবার আমাদের আশ্রয় দিতে হবে কেন

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২০ ১:০৬ pm

রোহিঙ্গাদের কেন বারবার বাংলাদেশকেই আশ্রয় দিতে হবে আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে সেই প্রশ্ন তুলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। মালয়েশিয়ায় আশ্রয় না পেয়ে আনুমানিক পাঁচশ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশু এখনও গভীর সমুদ্রে ভাসছেন তাদেরকে গ্রহণ করতে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বানের প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গোপসাগরের কাছে ভাসমান দুটি নৌকায় প্রায় পাঁচ শতাধিক রোহিঙ্গাকে নিরাপদ আশ্রয় দেয়ার জন্য আমাদেরকে অনুরোধ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের হাইকমিশনার মিশেল বাশেলেত।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ‘এই মহাসাগরের চতুর্দিকে আরও অনেকগুলো রাষ্ট্র আছে। জাতিসংঘের আইন হচ্ছে এ ধরনের মানবিক দুর্যোগ হলে উপকূলবর্তী দেশগুলোর সমান দায়িত্ব ভুক্তভোগীদের দেখভাল করার। আমরা ইতোমধ্যে রোহিঙ্গা বোঝাই একটি ট্রলার গ্রহণ করেছি। সবসময় আমরাই কেন তাদের দায়িত্ব নেব?’

ড. মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা আমাদের নয়, মিয়ানমারের নাগরিক। মিয়ানমারেরই প্রধান দায়িত্ব তাদের দেখভাল করা। নতুবা বাকি সবাই মিলে এদের দেখভাল করতে হবে। ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আমরা কী অন্যায় করেছি, যে দুনিয়ার বাকি রোহিঙ্গাদেরও আশ্রয় দিতে হবে? এটা কী ন্যায়বিচার?’

তবে একজন মানুষও সমুদ্র গর্ভে মারা যাক তা চাই না বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

তিনি বলেন, জাতিসংঘের বিভিন্ন বড় বড় সংস্থা বা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ যারা রোহিঙ্গাদের জন্য এত চিন্তিত তাদের হেড কোয়ার্টার যেসব দেশে, তারা অল্প কিছু রোহিঙ্গাদের নিয়েছে। আমাদের দেশে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আছে। তাদের প্রতি অনুরোধ আপনারা আমাদের দেশ থেকে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যান।

ড. মোমেন বলেন, আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতি পূর্ণ দেশ, সম্পদও নেই। তবু আশ্রয় দিয়েছি। অথচ তিনবছর হয়ে যাচ্ছে, কোনো হিসেব নেই। এখন সময় বিশ্বের সবাই মিলে সব রোহিঙ্গাদের সুন্দর ভবিষ্যত দেয়ার।

তিনি বলেন, ‘এই মহামারির মধ্যে বিশ্বে যুদ্ধ হওয়ার কথা নয়। কিন্তু মিয়ানমার বোম্বিং করছে। যার ফলে আরও চার-পাঁচশ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকতে চায়। সেটা নিয়ে বিশ্বের কেউ কোনো কথা বলছে না।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের লাখ লাখ শ্রমিক খেতে পারছে না। অনেকের চাকরি চলে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে বেকার হয়ে কয়েক লাখ শ্রমিক ফেরত আসবে। সেসব নিয়ে আমাদের ভাবতে হচ্ছে।

ভিন্নবার্তা/এমএসআই



আরো




আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  

মাসিক আর্কাইভ