1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :

রিজার্ভ আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩ ১১:৪২ pm

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি ডলারের নিচে নেমে এসেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দিনের শুরুতে রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৯৯৩ কোটি ডলার। এরপর ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করা হয় ৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার। ফলে দিন শেষে রিজার্ভ আরও কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

এর আগে চলতি মাসের ৮ তারিখে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) মার্চ-এপ্রিল সময়ের আমদানি বিল বাবদ ১১৮ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ৩০ বিলিয়নের নিচে নেমেছিল। গত ৯ মে পর্যন্ত রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৯.৭৮ বিলিয়ন ডলার। এরপর বিশ্বব্যাংকের বাজেটের ঋণ সহায়তা হিসেবে ৫০৭ মিলিয়ন ডলার ঋণের টাকা রিজার্ভে যুক্ত হওয়ায় তা খানিকটা বেড়ে ১০ মে ৩০.৩৬ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, ডলারের চাহিদা যতটা, সরবরাহ তার তুলনায় কম। তাই প্রতি দিন ডলার বিক্রি করে জোগান দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ কারণে রিজার্ভ কমে যাচ্ছে।

অবশ্য ২০২০ সালে কোভিড মহামারি শুরু হলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত বাড়তে থাকে। বিমান চলাচল বন্ধ থাকায় ওই সময় সব প্রবাসী আয় বৈধ পথে তথা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে আসে। আবার আমদানিও কমে যায়। ফলে রিজার্ভ বেড়ে ২০২১ সালের আগস্টে প্রথমবারের মতো ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যায়।

তবে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে বিশ্ববাজারে জ্বালানিসহ খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ে। এতে বাড়তে থাকে দেশের আমদানি খরচও। এই আমদানি দায় মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংককে রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে। তারপর থেকেই দেশের রিজার্ভ কমছে। যদিও পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার পাশাপাশি একক দাম নির্ধারণের দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) মার্চ মাসে অন্তত ২২ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলারের নিট রিজার্ভ রাখার লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছিল বাংলাদেশকে। ওই লক্ষ্য পূরণ হয়নি। আগামী জুনে রিজার্ভের মজুতের পরিমাণ বাড়িয়ে ২৪ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার শর্ত দিয়েছে আইএমএফ। এ ছাড়া আগামী সেপ্টেম্বরে নিট রিজার্ভের পরিমাণ বাড়িয়ে ২৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার এবং ডিসেম্বরে ২৬ দশমিক ৪১ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য ঠিক করে দিয়েছে সংস্থাটি।

ভিন্নবার্তা/এমএসআই



আরো




মাসিক আর্কাইভ