1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
শিরোনাম :
সৌরভ ব্যতীত দায়িত্ব হারালেন সিংগাইরের সকল ইউপি চেয়ারম্যান কৃষি গুচ্ছের ৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২৫ অক্টোবর ২ লাখ টন চাল ও ৪ লাখ টন গম আমদানির অনুমোদন সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক পেলেন নৌ-বাহিনীর ২০০ সদস্য মেয়াদবিহীন ইন্টারনেট প্যাকেজ চালুর আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের যেকোনো মূল্যে দেশে শান্তি ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করা চাই : আজহারী সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ ২০ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ফরেন রেমিট্যান্স হাউসগুলোর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বেসরকারি চ্যানেলে বিটিভির খবর সম্প্রচার নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

মসজিদে ৫ জনের বেশি নামাজ পড়া নিয়ে সংঘর্ষে যুবক নিহত

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২০ ৫:৩৯ pm

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় মসজিদে নামাজ পড়া নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে সুজন শেখ (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।

নিহত সুজন শেখ বাহাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের মজিবর শেখের ছেলে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ৪-৫টি বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে।

সোমবার (১৩ এপ্রিল) সকাল পৌনে ৭টার দিকে উপজেলার বাটিকামারী ইউনিয়নের বাহাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে মুকসুদপুর ও একজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত অন্যরা স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

স্থানীয়রা জানায়, বাহাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে আধিপত্য নিয়ে কেরামত মুন্সির সঙ্গে ইলিয়াস মাতব্বরের বিরোধ চলছিল। সম্প্রতি একটি বিরোধপূর্ণ জায়গায় কেরামত মুন্সির লোকজন ঘর তোলে। এতে ইলিয়াসের লোকজন বাধা দেয়। এ নিয়ে বিরোধ চরম আকার ধারণ করে।

রোববার রাতে এশার নামাজে গ্রামের মসজিদে প্রচুর লোকসমাগম হয়। কেরামত মুন্সির সমর্থক সুজনের বাবা মজিবর শেখ মসজিদের মধ্যে পাঁচজনের বেশি নামাজ পড়া যাবে না বলে প্রতিপক্ষ ইলিয়াসের লোকজনের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার ফজরের নামাজের পর দুপক্ষ সংঘর্ষে জড়ালে ঘটনাস্থলেই নিহত হন সুজন। এ সময় আহত হন আরও ২০ জন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।

কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর সার্কেলের এএসপি মো. আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া বলেন, মসজিদে পাঁচজনের বেশি নামাজ পড়া যাবে না বলে গ্রামের বিবদমান দুপক্ষ রোববার রাতে এশার নামাজের সময় বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকালে ফজরের নামাজের পর দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় একজন নিহত হন। তার লাশ উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

মুকসুদপুর থানা পুলিশের ওসি মীর মো. সাজেদুর রহমান বলেন, এখন এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ভিন্নবার্তা ডটকম/এসএস



আরো




মাসিক আর্কাইভ