1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
শিরোনাম :

ফিলিপাইনি আদালতে রিজাল ব্যাংককে তলব

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২১ ৮:৫৯ pm

বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় ফিলিপাইনের আদালতে তলব করা হয়েছে রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনকে (আরসিবিসি)। ফিলিপাইনি ব্যাংকটি আদালতের নোটিশ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে বিবিসি বাংলা।

রয়টার্স জানায়, রিজালের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে অভিযোগ করেছিল তার ভিত্তিতেই ব্যাংকটিকে ডাকা হয়েছে।

তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রাখা রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার ফেরত পেতে নিউইয়র্কের ম্যানহাটন ডিসট্রিক্ট আদালতে যে মামলা করেছিল বাংলাদেশ সেটিই চলমান আছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘আমরা মনে করি এটি আগের মামলারই ধারাবাহিকতা। আর রিজাল ব্যাংকের কর্মকর্তাদের রিজার্ভ চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ সেখানকার আদালতে আগেই প্রমাণ হয়েছিল। নতুন করে আমরা কিছু করিনি।’

ফলে এটি এখনও পরিষ্কার নয় যে মাকাতির আদালত থেকে ঠিক কোন মামলায় রিজাল ব্যাংককে তলব করা হয়েছে। কারণ ফিলিপাইনে এ সংক্রান্ত অন্তত বারটি মামলা হয়েছিল এবং কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কারাদণ্ডসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছিল।

২০১৬ সালে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে আট কোটি দশ লাখ ডলার চুরি যায় এবং এই অর্থ ফিলিপাইনের মাকাতি শহরে রিজাল ব্যাংকের শাখায় চারটি ভুয়া অ্যাকাউন্টে যায় এবং সেখান থেকে দ্রুত অর্থ উত্তোলন করা হয়। পরে চুরি হওয়া অর্থের মধ্যে মাত্র পনেরো মিলিয়ন ডলার পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়।

ওই বছর ফেব্রুয়ারিতে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সুইফট পেমেন্ট পদ্ধতিতে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউ ইয়র্কে (ফেড) রাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ওই বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নেয়।

এ ঘটনায় সম্পৃক্ততার দায় প্রমাণ হওয়ায় ম্যানিলাভিত্তিক রিজাল ব্যাংকের প্রাক্তন শাখা ব্যবস্থাপক মাইয়া দিগুইতোকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করে ফিলিপাইনের আঞ্চলিক আদালত।

এই অবৈধ অর্থ পাচার প্রতিরোধে ব্যর্থতার কারণে ২০১৬ সালের আগস্টে রিজালকে রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১শ কোটি পেসো অর্থাৎ ১ কোটি ৯১ লাখ ৭০ হাজার মার্কিন ডলার জরিমানা করে ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

রিজালের সাবেক কোষাধ্যক্ষ এবং যে শাখাটি থেকে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছিল সেখানকার পাঁচজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছিল।

এ ছাড়া সেখানকার আইন বিভাগ এ বিষয়ে প্রায় এক ডজন মামলা পরিচালনা করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা মনে করছেন এরই ধারাবাহিকতাতেই মাকাতির আদালত থেকে রিজাল ব্যাংককে নতুন করে ডাকা হয়েছে।
ভিন্নবার্তা ডটকম/এসএস



আরো




আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  

মাসিক আর্কাইভ