1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
খুৎবা হয় সংক্ষিপ্ত

ফরজ নামাজ শেষে জাতীয় মসজিদ থেকে বেরিয়ে যান মুসল্লিরা

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৩ এপ্রিল, ২০২০ ৪:৩২ pm

করোনাভাইরাসে বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৫ জন এতে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা এখন ৬১ জন। এরই প্রেক্ষিতে করোনার বিস্তার ঠেকাতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে সংক্ষিপ্ত খুতবায় জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এছাড়া আজকে মুসল্লিদের উপস্থিতিও ছিল কম। জুমার ফরজ নামাজের পরই ফাঁকা হয়ে যায় বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ।

শুক্রবার (৩ এপ্রিল) জুমার নামাজে দেশের সব মসজিদে বাংলা বয়ানকে নিরুৎসাহিত করে শুধুমাত্র সংক্ষিপ্ত খুতবা ও ফরজ নামাজ পড়ার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। পাশাপাশি নামাজের সময় কাতারে ফাঁকা ফাঁকা হয়ে দাঁড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।

এছাড়া বয়স্ক মুসল্লিসহ যেকোনো বয়সীদের যাদের হাঁচি-কাশি, জ্বর কিংবা গলাব্যথা রয়েছে তাদেরকে জুমাসহ সব নামাজ বাসায় পড়তে বলা হয়েছে। পাশাপাশি যেকোনো রোগে আক্রান্তদের মসজিদে না যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সরকার ও বিশেষজ্ঞগণ সতর্কতার জন্য যেসব নির্দেশনা প্রদান করছেন তা মেনে চলার জন্য জনগণকে অনুরাধ জানানো হয়েছে।

সবাইকে অপরাধমূলক কাজকর্ম থেকে বিরত হয়ে ব্যক্তিগতভাবে তওবা, ইস্তিগফার ও কোরআন তিলাওয়াত অব্যাহত রাখারও আহ্বান জানানো হয়।

জানা যায়, বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজের জন্য চিরচেনা দৃশ্য নেই। বাসায় ওজু করে সুন্নত-নফল পড়ে মসজিদে আসতে বলায় এবং জ্বর, সর্দি-কাশি থাকলে মসজিদে না আসার নির্দেশনার কারণে মসজিদে মুসল্লিদের সমাগম ছিল খুবই কম। হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে মুসল্লিদের হাত ধোয়ানো ও হ্যান্ড টাওয়াল (টিস্যু) সরবরাহ করা হয়।

করোনা সতর্কতায় অধিকাংশ মুসল্লিকেই দেখা যায় দূরত্ব বজায় রেখে মসজিদে প্রবেশ, বেরিয়ে যাওয়া এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তায় হাত মোজা ও মাস্ক ব্যবহার করে মসজিদে আসছেন।

বাদ জুমা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন ভারপ্রাপ্ত খতিব মুফতি মাওলানা এসানুল হক জিলানী।

বাংলা খুতবা ছাড়াই সংক্ষিপ্ত আরবি খুতবায় ফরজ নামাজ শেষেই মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে বিশ্বের সব দেশকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষিত রাখতে এবং এ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের আরোগ্য কামনা করে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়। মোনাজাতের সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন সাধারণ মুসল্লিরা। মোনাজাত শেষ হতেই ফাঁকা হয়ে যায় মসজিদ।
শীর্ষনিউজ/এসএসআই



আরো




আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  

মাসিক আর্কাইভ