1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :
শিরোনাম :
যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি রোকনুজ্জামান গ্রেফতার শিশুর সুশিক্ষা-সুস্থ বিনোদন নিশ্চিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি: প্রধানমন্ত্রী জবি থেকে কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দিতে শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের সম্ভাবনা এক শতাংশ! খেলাপি ঋণ ১৯২ কোটি টাকা, ৩০ দিনের মধ্যে পরিশোধের নির্দেশ মোহাম্মদপুরে সশস্ত্র মহড়া দিয়ে ‘গণছিনতাই’, গ্রেপ্তার ৯ বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ শুরু আজ, শেয়ারবাজারে পতন থামছে না বিএনপির রোডমার্চ: প্রাইভেটকার মোটরসাইকেল ভাঙচুর, ককটেল বিস্ফোরণ ফতুল্লায় বিএনপির সেক্রেটারিসহ ৩৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা স্পেনে নাইটক্লাবে আগুনে নিহত ১৩

ডাকসু নির্বাচনে সিলমারা বস্তাভর্তি ব্যালট কেলেঙ্কারির শাস্তি পদাবনতি

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০২০ ২:২১ pm

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে অনিয়মের ঘটনায় বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের ভারপ্রাপ্ত প্রাধ্যক্ষ শবনম জাহানকে পদাবনতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় শবনম জাহানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সহযোগী অধ্যাপকের পদ থেকে নামিয়ে সহকারী অধ্যাপক করার সিদ্ধান্ত হয়।

ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ অনিয়ম করে ছাড় পায় না, সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তে সেটাই প্রমাণ হলো। পদাবনতি দিয়ে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।

দীর্ঘ ২৮ বছর পর গত বছর ১১ মার্চ ডাকসু ও হল সংসদের নির্বাচন হয়। সেদিন সকালে ভোট শুরুর আগেই কুয়েত-মৈত্রী হলের একটি কক্ষ থেকে বস্তাভর্তি ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়, যেগুলোতে ছাত্রলীগ মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষে সিল মারা ছিল।

ওই ঘটনা তদন্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করে কর্তৃপক্ষ।

ওই কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গত বছর ২৮ মার্চ শবনম জাহানকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট।

পরে ওই ঘটনার অধিকতর তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের সংখ্যাতিরিক্ত অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হককে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি করা হয়।

এক বছরের বেশি সময় পর ওই কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই শিক্ষককে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত না করে পদাবনতি দেওয়া হলো।

ওই নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা হলের আরও দুজন আবাসিক শিক্ষককেও অনিয়মের জন্য দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদন। তবে তাদের কোনো শাস্তি না দিয়ে ‘সতর্ক’ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট।
ভিন্নবার্তা ডটকম/এসএস



আরো




মাসিক আর্কাইভ