স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তথা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মতামত সাপেক্ষে দেশের খেলাধুলা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পুনরায় চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল।
বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে ক্রীড়াঙ্গনে বন্ধ হওয়া ক্রীড়া কার্যক্রম পুনরায় চালু করার লক্ষ্যে করণীয় বিষয়ে এক জরুরি সভায় এ কথা জানিয়েছেন বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
তিনি বলেন, যেসব ঘরোয়া খেলায় বডি কনট্রাক্ট নেই, সেসব খেলাগুলো আমরা পুনরায় শুরু করতে চাই। তবে তা অবশ্যই স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মতামত সাপেক্ষে। আমরা খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আমরা আগামী সপ্তাহে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলবো। তাদের মতামত সাপেক্ষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এছাড়া আগামী বছর আর্চারি ও শুটিংয়ের খেলোয়াড়রা অলিম্পিক গেমসে অংশ নেবেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে কিভাবে তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করা যায় সেটিও আমরা ভাবছি।
এ সময়ে প্রতিমন্ত্রী ফেডারেশনগুলোকে সরকারি নির্দেশনা মেনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে কিভাবে খেলাধুলা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু করতে চায়, সেটি লিখিত আকারে দ্রুততম সময়ের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে নির্দেশনা দেন।
সভায় যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আখতার হোসেন, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সাঁতার, শুটিং, ভলিবল, ভারোত্তোলন, হ্যান্ডবল, কারাতে, আর্চারি, মহিলা ক্রীড়া সংস্থা ও তায়কোয়ান্দো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।