1. admin-1@vinnabarta.com : admin : admin
  2. admin-2@vinnabarta.com : Rumana Jaman : Rumana Jaman
  3. admin-3@vinnabarta.com : Saidul Islam : Saidul Islam
  4. bddesignhost@gmail.com : admin : jashim sarkar
  5. newspost2@vinnabarta.com : ebrahim-News :
  6. vinnabarta@gmail.com : admin_naim :
  7. admin_pial@vinnabarta.com : admin_pial :

কেন বন্ধ হলো দরিদ্রদের জন্য চাল বিক্রির কর্মসূচি?

ভিন্নবার্তা প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২০ ১০:০৪ pm

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে স্বাস্থ্য-ঝুঁকির মুখে সরকার দেশব্যাপী ১০ টাকা-কেজি দরে চাল বিক্রির কর্মসূচি স্থগিত করেছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সারোয়ার মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে জানান, বিশেষ ওএমএস কর্মসূচির আওতায় এই চাল কিনতে গিয়ে বহু মানুষ ভিড় জমাচ্ছিলেন।

“এর ফলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছিল না এবং জন স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি হচ্ছিল,” তিনি বলেন। তিনি জানান, পাশাপাশি যারা এই চাল কেনার যোগ্য না তারাও এসে চাল কেনার লাইনে যোগ দিচ্ছিলেন।

এসব কারণে চালু হওয়ার সপ্তাহ-খানেক সময়ের মধ্যে ১০ টাকা-কেজি চাল বিক্রির এই বিশেষ কার্যক্রম স্থগিত করা হলো বলে তিনি জানিয়েছেন।

পরে বিকল্প পথে এই ওএমএস কর্মসূচি আবার শুরু করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে মি. মাহমুদ জানান।

করোনাভাইরাসে লকডাউন শুরু হওয়ার পর শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষের সাহায্যে এই বিশেষ কর্মসূচি চালু হয়।

ওএমএস-এ প্রতি কেজি চালের দাম ৩০ টাকা হলেও এই বিশেষ কর্মসূচিতে চালের দাম ১০ টাকা নির্ধারিত হয়।

আগামী তিন মাসে এই কর্মসূচির আওতায় ৭৪,০০০ মে. টন চাল বিক্রির কথা ছিল। এজন্য ২৫২ কোটি টাকা ভর্তুকির ব্যবস্থাও রাখা হয়েছিল বলে সরকারে জানাচ্ছে।

রাজধানী ঢাকাসহ সব সিটি কর্পোরেশন এবং পৌর এলাকায় এই কর্মসূচিতে এপর্যন্ত ১০,০০০ মেট্রিক টন চাল ইতোমধ্যেই বিক্রি করা হয়েছে বলে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক উল্লেখ করেন।

সামাজিক দূরত্ব কেন বজায় রাখা গেল না?
সারোয়ার মাহমুদ বলছেন, করোনাভাইরাস মহামারির সময় চাল বিক্রির লাইনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব না হওয়ার প্রধান কারণ বিশৃঙ্খলা।

“চাল বিক্রির স্পটগুলিতে আমরা লাইনে দাঁড়ানোর জন্য জায়গা চিহ্নিত করে দিয়েছিলাম,” বলছেন তিনি, “সেখানে উপস্থিত ডিলার, আমাদের বিভাগীয় কর্মকর্তারা এবং পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজনও তাদের সাধ্যমত শৃঙ্খলা বাজায় রাখার চেষ্টা করেন।”

“কিন্তু দেখা গেল আমরা যতটা আশা করছিলাম, ভিড় হয়ে যাচ্ছিল তার চেয়েও বড়।” এখন খাদ্য বিতরণে সরকারের অন্যান্য কর্মসূচির মাধ্যমে এই বিশেষ ওএমএস আবার চালু করার সম্ভাবনার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।



আরো




আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮

মাসিক আর্কাইভ